

মিসফালাহ এলাকায় শতশত হোটেল রয়েছে যার বেশিরভাগই পরিচালিত হয় বাংলাদেশীদের দ্বারা। আছে বহু মসজিদ। এর অধিকাংশ ইমাম বা মুয়াজ্জিন বাংলাদেশী । এ এলাকায় ছোট-বড় মসজিদ রয়েছে ২২টি। এর মধ্যে ২০টিতে বাংলাদেশি ইমাম বা মুয়াজ্জিন কর্মরত। বাংলাদেশ হজ মিশনের অফিসও এ এলাকায় অবস্থিত। আরও রয়েছে বাংলাদেশ হজ মিশন মেডিকেল সেন্টার ও ক্লিনিক। বাংলাদেশীদের পরিচালিত জামা কাপড়, জুয়েলারী জুতা সহ নানাবিধ দোকান। দোকানের নাম ফলকে আরবীর পাশাপাশি বাংলার লেখা আছে দোকানের নাম।
মিসফালাহতে আছে অসংখ্য বাংলাদেশী রেষ্টুরেন্ট, এতে ডাল-ভাত, মাছ মাংস, ভর্তা ভাজিসহ সব ধরনের বাংলাদেশী খাবার এমন কি ছোলা মুড়ি, আলুপুরি, সিঙ্গারা, ঝালমুড়ি, নুডুলস, সমুচা, মিষ্টিও পাওয়া যায়। মিসফালাহ এলাকায় ছোট-বড় মিলিয়ে আবাসিক হোটেল রয়েছে ১০২টি। এসব হোটেলে থাকার সুব্যবস্থা আছে ২৫ হাজার লোকের। এর মধ্যে ৮৮টি হোটেল পরিচালিত হচ্ছে বাংলাদেশিদের মাধ্যমে। এ ছাড়া এ এলাকায় দোকানসহ রেস্টুরেন্ট আছে ৪৬২টি। এর মধ্যে ৩৫৫টি বর্তমানে পরিচালিত হচ্ছে বাংলাদেশিদের মাধ্যমে।
@ছবি- বা’বুল কাবা হজ্ব কাফেলা টিম
# আমাদের আগস্ট মাসের বিশেষ ওমরাহ গ্ৰুপে কেউ ওমরাহ পালনে আগ্রহী হলে যোগাযোগ করতে পারেন।
বা’বুল কাবা হজ্ব কাফেলা।
(হজ্ব ও ওমরাহ্ পালনে গুণগত ও মানসম্পন্ন সেবার নিশ্চয়তা প্রদানকারী একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান)
মোবাইল: 01819627672
হটলাইন: 01400553040
web: babulkabahajj.com
fb: Babul Kaba Hajj Kafela
৭ মুরাদপুর, পাঁচলাইশ রোড, চট্টগ্রাম।