ইহরাম বাঁধার স্থানকে মিকাত বলে। হজ্ব ও ওমরার জন্য নির্ধারিত স্থান অতিক্রম করার পূর্বে ইহরাম বাঁধা ফরজ। সুতরাং নির্দিষ্ট স্থান অতিক্রম করার পূর্বে ইহরাম না বাঁধলে হজ ও ওমরা আদায় হবে না। তাই হজ্ব ও ওমরা পালনকারীদের জন্য নির্দিষ্ট স্থান (মিকাত) থেকেই ফরজ কাজ ইহরাম বাঁধতে হয়। হজ্ব ও ওমরার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হলে ইহরাম ব্যতিত
আজ ১২ রবিউল আউয়াল, বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ দিন । ১৪৪১ বছর আগে ১২ই রবিউল আউয়াল আরবের পবিত্র মক্কা নগরীতে বিশ্বনবী হযরত মুহম্মদ (সা.) জন্মগ্রহণ করেন। ৬৩ বছর পর একই দিনে তিনি ইহলোক ত্যাগ করেন। তাই মুসলিম উম্মাহ্র জন্য আজকের এ দিনটি যেমন আনন্দের, তেমনি শোকের। তাঁর আবির্ভাব বদলে দিয়েছিল গোটা সমাজ ব্যবস্থাকে। মানবতার মুক্তির দূত হয়ে
হাজরে আসওয়াদ (আরবি: الحجر الأسود al-Ḥajar al-Aswad বাংলা:কালো পাথর) হল একটি কালো রঙের প্রাচীন পাথর যা কাবা শরিফের দক্ষিণ-পূর্ব কোণে মাতাফ থেকে দেড় মিটার (চার ফুট) উঁচুতে অবস্থিত। মুসলিম বিশ্বাস অনুযায়ী এই পাথর আদম ও হাওয়ার সময় থেকে পৃথিবীতে রয়েছে। আপনি যদি এই ধূলির ধরায় বসে দেখতে চান সরাসরি জান্নাতের কিছু, তবে জেনে রাখুন পৃথিবীতে
মির্জা ইমতিয়াজ শাওন:: মুসলিম উম্মাহর কাছে আশুরার ঐতিহাসিক গুরুত্ব অনেক। কারবালা প্রান্তরে (৬০ বা ৬১ হিজরির ১০ মুহাররম) মহানবী (সা.)-এর দৌহিত্র হোসাইন (রা.)-এর মর্মান্তিক শাহাদাত বরণ ‘আশুরা’কে আরো গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যমণ্ডিত করেছে। ইতিহাস থেকে:: রসুল (সা.)-এর দৌহিত্র ইমাম হোসাইন ইয়াজিদকে খলিফা হিসেবে মেনে নিতে অস্বীকার করেন। তিনি ইয়াজিদের বিরুদ্ধে মুসলমানদের সংগঠিত করার উদ্যোগ নেন। কুফার
রাসূলুল্লাহ্ (সা.)-এর স্মৃতিবিজড়িত ‘ঐতিহাসিক ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি’ এক কথায় পুণ্যভূমি তায়েফ। মক্কা নগরী থেকে প্রায় ১২০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে শহর পুণ্যভূমি তায়েফ। উচ্চতা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৬ হাজার ফুট উপরের চমৎকার সাজানো-গোছানো শহর। পুরো শহরটিই গড়ে উঠেছে পাহাড়ের চূড়ায়। উঁচু উঁচু পাথুরে পাহাড়কে সাথে মিতালী করে আঁকাবাঁকা পথ দিয়ে জিএমসি জিপ গাড়িটি এগিয়ে চলছে ।