সৌদি আরবের মদিনা মুনওয়ারা ইসলামের দ্বিতীয় পবিত্র শহর যেখানে আমাদের শেষ নবী হযরত মুহাম্মাদ(স) এর রওযা। এইটি ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ কারণ নবীজীর হিজরতের পরে মদিনায় বসবাস করেছেন। মদিনায় রয়েছে দেখার মতো অনেক কিছু। আজ এমনি একটি জায়গার বর্ণনা দেব। মদিনা মুনাওয়ার শহর থেকে প্রায় ৪৫ কিলোমিটার দূরে জিন পাহাড়ের অবস্থান। মদিনার উত্তর-পশ্চিমে ওয়াদি-ই-আল বায়দা নামক পাহাড়ঘেরা
পাথুরে পাহাড় ও উপত্যকা ঘেরা চমৎকার একটি বাংলাদেশী অধ্যুষিত এলাকা মিসফালাহ। মিসফালাহ সৌদি আরবের পবিত্র মক্কা নগরীতে অবস্থিত। মিসফালাহ অর্থ নীচু এলাকা। তামাটে পাথুরে পাহাড় ঘেরা মক্কায় অপেক্ষাকৃত নিম্ন ভূমি হচ্ছে এই এলাকাটি। হেরেম শরীফের পাশে ইব্রাহিম খলিল সড়কটি মিসফালাহ এলাকার মধ্য দিয়ে চলে গেছে মক্কা শহরের ভেতরে। মিসফালাহর মধ্যে রয়েছে মসজিদুল হেরেম বা মক্কা
মসজিদুল হারামের বাইরেই মিসফালাহ এলাকায় অবস্থিত ‘কবুতর চত্বর’। কোথা থেকে, কবে এতো পাখি এসেছে কেউ জানে না। কিন্তু সবাই চেনে মসজিদুল হারামের সন্নিকটবর্তী এই স্থানকে মক্কার ‘কবুতর চত্বর’ নামে। ইবরাহিম খলিল সড়কের গোল চত্বর থেকে হিজরা রোডের শুরু পর্যন্ত কম-বেশি কোয়ার্টার কিলো মিটার এলাকা জুড়ে রাস্তার সর্বত্র কবুতরের রাজত্ব। কংক্রিট রাস্তা দখল করে দিব্যি ওড়াওড়ি
রাসূলুল্লাহ্ (সা.)-এর স্মৃতিবিজড়িত ‘ঐতিহাসিক ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি’ এক কথায় পুণ্যভূমি তায়েফ। মক্কা নগরী থেকে প্রায় ১২০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বের শহর পুণ্যভূমি তায়েফ। উচ্চতা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৬ হাজার ফুট উপরের চমৎকার সাজানো-গোছানো শহর। পুরো শহরটিই গড়ে উঠেছে পাহাড়ের চূড়ায়। উঁচু উঁচু পাথুরে পাহাড়রের সাথে মিতালী করে আঁকাবাঁকা পথ দিয়ে জিএমসি জিপ গাড়িটি এগিয়ে চলছে ।
নূরের এ পাহাড় সফরে আমাদের সঙ্গী হতে পারেন আপনিওআল্লাহ তাআলার নাজিল করা পবিত্র কুরআনের প্রথম আলোয় আলোকিত পাহাড় জাবালে নূর, আলহামদুলিল্লাহ। এ পাহাড়ের গুহায় প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ধ্যানমগ্ন থাকতেন। বিশ্বব্যাপী যে পাহাড়কে গারে হেরা বা হেরা গুহা নামেই মানুষ সবচেয়ে চেনে বা জানে। সৌদি আরবের মক্কা নগরীর কাছে অবস্থিত ঐতিহাসিক
প্রিয় নবী (সা.) সর্ব দিক দিয়ে উত্তম আদর্শ। স্বয়ং আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, ‘অবশ্যই তোমাদের জন্য রাসুলুল্লাহর মধ্যে রয়েছে উত্তম অনুপম আদর্শ।’ (সুরা : আহজাব, আয়াত : ২১) মহানবী (সা.)-এর বাণীসমূহ ও কার্যাবলি উভয়ই উম্মতের জন্য অনুসরণীয়। তবে কিছু কাজ তাঁর জন্য খাছ (বিশেষ), তা উম্মতের জন্য অনুসরণীয় নয়। মহানবী (সা.) সব কাজে মধ্যম পন্থা
সৌদি-আরবের সবচেয়ে বড় দুই মসজিদ মক্কার মসজিদ-আল-হারাম ও মদিনার মসজিদ-আল-নববী খুলে দেওয়া হলো। প্রায় এক মাস ১০ দিন পর আবার মুসল্লিরা একসঙ্গে নামাজ আদায় করলেন। করোনা ভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে গত ২০ মার্চ থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য এই মসজিদ দু’টি বন্ধ করে দেয় সৌদি কর্তৃপক্ষ। শুক্রবার (০১ মে) থেকে আবার খুলে দেয় সৌদি হজ এবং ওমরাহ মন্ত্রণালয়।
খুব শিগগির মক্কা-মদিনার পবিত্র দুই মসজিদ মুসল্লিদের জন্য খুলে দেয়ার সুসংবাদ দিয়েছেন সৌদি সরকারের মক্কা ও মদিনাবিষয়ক অধিদফতরের প্রেসিডেন্ট এবং মসজিদুল হারামের খতিব শাইখ ড. আবদুর রহমান সুদাইস। মঙ্গলবার স্ন্যাপচ্যাটের সরকারি অফিসিয়াল অ্যাকাউন্টে এক ভিডিওর মাধ্যমে তিনি এ সুসংবাদ দেন। এ সময় মসজিদুল হারামের সিনিয়র এই ইমাম বলেন, আল্লাহর হুকুমে খুব শিগগির মুসল্লিদের জন্য মক্কা-মদিনার
করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ‘লকডাউন’ চলার মধ্যেই মুসলিমদের জন্য ‘পবিত্র রমজান মাস’ শুরু হয়েছে। রমজান রহমত, বরকত, মাগফিরাত ও নাজাতের মাস। হিংসা-বিদ্বেষ, হানাহানি, অহংবোধ ভুলে গিয়ে সুখী, সুন্দর ও সমৃদ্ধিশালী সমাজ প্রতিষ্ঠার মাস হচ্ছে এটি। রমজান মাস হচ্ছে অনাবিল আনন্দের। বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের এ মহাদুর্যোগেই সৌদি প্রবাসীদের রমজানের প্রথম রোজা অতিবাহিত হয়েছে। ভাইরাস
সৌদি আরবের মাত্র দুটি প্রধান মসজিদে সীমিত আকারে তারাবির নামাজ পড়ার অনুমতি দিয়েছেন দেশটির বাদশাহ সালমান। তবে বাইরের মুসল্লি প্রবেশে আগের নিষেধাজ্ঞা অব্যাহত রাখা হয়েছে। মক্কা ও মদিনার মসজিদ বিষয়ক প্রেসিডেন্ট বুধবার (২২ এপ্রিল) এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানান। রয়টার্স, খালিজ টাইমসসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম এ খবর প্রকাশ করেছে। রমজানে তারাবি নামাজ পড়ার অনুমতি
- 1
- 2